ঠাকুরগাঁও মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা স্বাধীনতার পূর্ব থেকে অর্থাৎ পাকিস্তান আমল থেকে খেলাধুলা আয়োজনের ব্যাপারে বেশ তৎপর ছিল। যতদূর জানা যায়, পাকিস্তান আমলে ঠাকুরগাঁও মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন জনাব ওমর আলী, মির্জা রুহুল আমিন ও আলহাজ্ব ফজলুল করিম। পরে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন যথাক্রমে এডভোকেট আব্দুর রউফ, এডভোকেট তোহিদুল ইসলাম, নব গোপাল সামন্ত ও বর্তমানে মির্জা তসমিমুল ইসলাম বাবলু। নব গোপাল সামন্ত দায়িত্বে থাকাকালীন ভারতে চলে গেলে সংস্থার যুগ্ম সম্পাদক আখতার হোসেন রাজা ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
ঠাকুরগাঁও জেলা ক্রীড়া সংস্থার অধীনে বহু বছর যাবৎ বিভিন্ন ফুটবল দল লীগ খেলায় অংশ নেয়। এ পর্যন্ত খেলোয়াড়রা যে সকল দলের নামে খেলায় অংশ গ্রহণ করেছে সে দলগুলি হলো-টাউন ক্লাব, টাঙ্গন ক্রীড়া চক্র, ঠাকুরগাঁও সমিতি, টাঙ্গন ক্রীড়া ও সাহিত্য সংসদ, উত্তরণ ক্রীড়া চক্র, ঠাকুরগাঁও সমিতি, আগমনী স্পোর্টিং ক্লাব, ইউনিটি ক্লাব, সাম্য ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী, সূর্যসেনা ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংসদ, রুহিয়া প্রগতি সংঘ, হাজীপাড়া ক্রীড়া ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যাচ অফ ক্রুয়েভেল, সালন্দর চাষী ক্লাব, শিবগঞ্জ জাগরনী যুব সংসদ, বাংলাদেশ ক্লাব, রুহিয়া ফ্রেন্ডস ক্লাব, আর্ট গ্যালারী একাদশ, অনির্বান ক্রীড়া ও সাহিত্য সংসদ, সরকারপাড়া আজাদ ক্লাব, ঠাকুরগাঁও স্টেডিয়াম ক্লাব, দিশারী স্পোর্টিং ক্লাব, জাগ্রত যুব সংঘ, বিজয় স্পোর্টিং ক্লাব, বোচাপুকুর পোকাতি যুব সংঘ ও পাঠাগার, ফ্রিডম ক্রীড়া ও সাহিত্য সংসদ, রেনেসাঁ স্পোর্টিং ক্লাব, ঠাকুরগাঁও রোড যুব সংসদ, তরুণ সংঘ, পশ্চিম আশ্রম পাড়া যুব সংঘ, টুকু স্মৃতি সংসদ, গড়েয়া ইউনিয়ন পরিষদ সংসদ, নবোদয় সংঘ। ঠাকুরগাঁও মজিদ চ্যালেঞ্জ শীল্ড ও কমরুউদ্দীন আহম্মদ রানার্স আপ কাপ টুর্নামেন্টে উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন দল সহ ঠাকুরগাঁও জেলার টাউন ক্লাব ছাড়া দুলগা পিএস ক্লাব, সালন্দর চাষী ক্লাব ও ঠাকুরগাঁও হাই স্কুল অংশ নিত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস