Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

খুনিয়া দিঘি বধ্যভূমি রানীশংকৈল

রানীশংকৈল উপজেলায় অবস্থিত খুনিয়া দিঘি মহান মুক্তিযুদ্ধে ঠাকুরগাঁও জেলার সবচেয়ে বড় আকারের বধ্যভূমি। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে প্রতিদিন শত শত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের লোকদের ধরে আনা হতো রানীশংকৈল আর্মি ক্যাম্পে। সেখানে বর্বর নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করার পর লাশ গুলোকে খুনিয়া দিঘিতে ফেলে দেওয়া হতো। শহীদদের স্মরণে দিঘি পাড়ের ওই জায়গাটিতে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়।

ঠাকুরগাঁও শহরের কেন্দ্র হতে জায়গাটির দূরত্ব ৪৪.৩ কিলোমিটার।

রানীশংকৈল উপজেলা সদর থেকে মাত্র সিকি মইল দক্ষিণে পাকা রাস্তা সংলগ্ন খুনিয়া দিঘী মহান মুক্তিযুদ্ধে ঠাকুরগাঁও জেলা সবচেয়ে রড় আকারের বদ্ধ ভূমি খুনিয়া দিঘী। ৬একর আয়তনে খুনিয়া দিঘী।প্রায় দুশ বছর আগে স্থানীয় কোন জমিদার খনন করেছিল খুনিয়া দিঘি। জনস্রুতি আছে এই এলাকার ব্যাববসায়ীরা দিঘির পাশ দিয়ে ব্যবসা করতে রায়গঞ্জে যেতেন। দিঘির এলাকাটি নির্জন চঙ্গলার্কীণ ছিল। এখানে এক ব্যবসাযীকে খুনকরে দিঘির পাড়ে ফেলে রেখেছিল। তখন খেকে দিঘির নাম খুনিয়া দিঘি। মহান মুক্তিযুদ্ধে ব্যাপক গন হত্যার নিরিহ মানুসের রক্ত পান করে ।তার নামে স্বার্থকতা তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। ১০০০জনের অধিক মানুষকে হত্যা কার হয়্ । এখানে প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর ২৬শে মার্চ রাত ১২টা ১মিনিটে ফুল দেওয়া হয়।

কিভাবে যাওয়া যায়:

ঢাকা থেকে বাস যোগে ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলায় আসতে হাবে। তারপরে বাস,মাইক্রোবাস,মটরসাইকেল,ভ্যান-রিক্সা ইত্যাদিযোগে যাওয়া যায়।