Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বিশেষ অর্জন

জেলা প্রশাসন, ঠাকুরগাঁওয়ের বিশেষ অর্জন সমূহ

 

২৫ মার্চ ২০১২: মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ ‘অপরাজেয়-৭১’ নির্মাণ

সংগ্রামে, ত্যাগে, বীরত্বে অপরাজেয় সময় একাত্তর। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সেই উজ্জ্বল স্মৃতি যুগযুগ ধরে শুধু বাঙ্গালিকেই নয়, মুক্তিকামী সকলকেই যোগাবে প্রেরণা। আর তাই রক্তাক্ত এই সময়ের মহিমাকে আরো বাড়িয়ে দিতে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো ঠাকুরগাঁওয়েও নির্মাণ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ‘অপরাজেয় ৭১’। স্বাধীনতার ৪২ বছর পর শহরের পাশে টাঙ্গন নদীর তীরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ ‘অপরাজেয়-৭১’ নির্মাণ করা হয়েছে। টাঙ্গন নদীর পাড়ে নৈসর্গিক পরিবেশে নির্মিত স্মৃতিসৌধটির নকশা ও ডিজাইন করেছেন প্রকৌশলী শাহরিয়ার আলম এবং ভাস্কর্য নির্মাণ করেছেন স্বাধীন চৌধুরী। ৭১ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট অপরাজয় ৭১’র বেদীর দৈর্ঘ্য ১৯৭৬ বর্গফুট। বেদীতে ৬টি ধাপ ও সিঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৩৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ‘অপরাজেয়-৭১’ এর অর্থায়ন করেছে স্থানীয় বেসরকারি সংস্থা ইএসডিও। অপরাজেয়-৭১ নির্মাণের পর পাল্টে গেছে শহরের পাশে টাঙ্গন নদীর পাড়। মনোরম পরিবেশে শহরের মানুষের বিনোদনের একটি স্থান হিসাবে গড়ে উঠেছে এই এলাকা।

২৫ মার্চ ২০১২: ৭ বীর শ্রেষ্ঠের ম্যুরাল 'সূর্য সন্তান'

জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শহরের বিডি হলের সামনে ৭ বীর শ্রেষ্ঠকে স্মরণীয় করে রাখতে 'সূর্য সন্তান' নামে একটি ম্যুরাল নির্মিত হয়। ৬ লাখ টাকা ব্যয়ে এটি নির্মাণ করা হয়। জেলা পরিষদ সূর্য সন্তান ভাস্কর্যটির অর্থায়ন করে।

১৯ ফেব্রুয়ারি২০১২: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণ

দেশ মাতৃকার স্বাধীনতার ৪০ বছর পর অবশেষে ঠাকুরগাঁওয়ে নির্মিত হলো কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। জেলা প্রশাসকের ঐকান্তিক ইচ্ছা এবং জেলা প্রশাসনের নিরলস প্রচেষ্টায় দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর জেলাবাসীর দাবি পুরণ হয়েছে। দিনটি স্মরনীয় করে রাখতে উদ্বোধনী দিনে এলাকার দুজন ভাষা সৈনিককে দেয়া হয়েছে সংবর্ধনা। তারা হলেন ভাষা সৈনিক মরহুম দবিরুল ইসলাম ও ফজলুল করিম। এক বছর পূর্বে বাঙ্গালীর ভাষা সংগ্রামের ইতিহাস প্রজম্নের পর প্রজম্নের মধ্যকার সাঁকো তৈরীর উদ্দেশ্যে সালাম-বরকত-রফিক-জব্বারসহ নাম অজানা শহীদদের স্মরনে শহীদ মিনারটির নির্মান কাজ শুরু হয়। স্থানীয় উদ্যোগে সংগ্রহীত তহবিল থেকে প্রায় ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে জেলা স্কুল বড়মাঠে এর নির্মান কাজ শেষ হয়েছে। পানি সম্পদ মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন এটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

ঠাকুরগাঁও ফাউন্ডেশন

জেলা প্রশাসক, ঠাকুরগাঁও-এর উদ্যোগে এবং ব্যবস্থাপসায় "ঠাকুরগাঁও ফাউন্ডেশন" নামের প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। এই ফাউন্ডেশনের মূলধন ১৭ লক্ষ টাকা। এর মুনাফা থেকে প্রতি বছর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে।